এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০১২

পর্যটন,যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা


পর্যটন:

কুমিল্লাতে বহুসংখ্যক পর্যটন আকর্ষন রয়েছে। কুমিল্লার লালমাই ময়নামতি 
পাহাড়ে একটি সমৃদ্ধ প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন রয়েছে। এখানে রয়েছে শালবন 
বিহার, কুটিলা মুড়া, চন্দ্রমুড়া, রূপবন মুড়া, ইটাখোলা মুড়া, সতের রত্নমুড়া,
 রাণীর বাংলার পাহাড়, আনন্দ বাজার প্রাসাদ, ভোজ রাজদের প্রাসাদ, 


চন্ডীমুড়া প্রভৃতি। এসব বিহার, মুড়া ও প্রাসাদ থেকে বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক 


নিদর্শন
 সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে যা ময়নামতি জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে। 
ময়নামতি একটি বিখ্যাত বৌদ্ধ প্রত্নতাত্ত্বিক এলাকা। ময়নামতি জাদুঘরটি একটি 
অন্যতম পর্যটন আকর্ষন হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। ১৯২১ সালে বিশ্বকবি 
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও ভারতের নেতা মহাত্মা গান্ধী কুমিল্লায় এসেছিলেন। 
কুমিল্লাতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নিহত বিভিন্ন দেশের সৈন্যদের কবর ও 
ওয়ার সেমেট্রি রয়েছে। বতর্মানে রাজশে পুর ইকোপার্ক এবং তদসংলগ্ন বিরাহিম 
পুরের সীমান্তবর্তী শা

যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা:

কুমিল্লার যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নতমানের। উপমহাদেশের 
অন্যতম প্রাচীন সড়ক 'গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড' কুমিল্লা শহরের মধ্য দিয়ে অতিক্রম 
করেছে। বর্তমানে, বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক ঢাকা-চট্টগ্রাম 
মহাসড়ক কুমিল্লা শহরের পাশ দিয়ে গেছে। রাজধানী ঢাকা থেকে কুমিল্লার দূরত্ব 
৯৭ কিলোমিটার। সড়ক অথবা রেলপথের মাধ্যমে ভ্রমণ করা যায়। তবে 
রেলপথে ঢাকা থেকে কুমিল্লা যেতে মোট ১৯৭ কিলোমিটার পথ অতিক্রম 
করতে 
হয়।

স্থানীয় প্রশাসন আরএইচডি, এলজিইডি ও পৌরসভা সকল রাস্তা তদারকি 

করে থাকে। কুমিল্লাতে আরএইচডি এবং এলজিইডি'র আঞ্চলিক সদর দপ্তর 

রয়েছে।

কুমিল্লাতে মোট ১৮০৬ কিলোমিটার সড়কপথ রয়েছে। এর মধ্যে ১২১৯ 
কিলোমিটার পাকা ও ৫৮৭ কিলোমিটার কাঁচা সড়ক। রেলপথের পরিমাণ 
১০৮ কিলোমিটার। কুমিল্লাতে একটি বিমানবন্দর রয়েছে।ল বন টুরিস্ট স্পট 
হিসেবে ব্যপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন