এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ৪ মার্চ, ২০১২

কুমিল্লা EPZ



 কুমিল্লা EPZ:



বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলার মধ্যে কুমিল্লা একটি অন্যতম জেলা ।এ জেলাটি অন্যান্য জেলা অপেক্ষা একটু বেশি উন্নত।শহরটিতে অনেক ভিখ্যাত জিনিস রয়েছে ।বাংলদেশের EPZ গুলার মধ্যে কুমিল্লা EPZ অন্যতম ।এটি বাংলাদেশের ২য় বড় EPZযা বাংলাদেশের অর্থনীতিক উন্নতিতে বিশাল অবাদান রা্কতেসে।
কুমিল্লা EPZ এর সন্দর্যৈ্র কথা বলতে গেলে এই ব্লগে লেখে শেষ করা জাবেনা।EPZ ২টি গেইট রয়েছে।
প্রথম গেইটি প্রধান সড়কের পাশে ।এই গেইটি সবার জন্য খোলা। গেইটের উপরের ফলকে লেখা আসে কুমিল্লা রপ্তানি পক্রিয়াকরন এলাকা । এই গেইট দিয়ে একটু ঢোকার ২য় গেইট। এই গেইট সবার জন্য খোলা নয়। এখানে নিজের পরিচয় দিতে হবে। তারপর ঢোকতে দেওয়া হবে।EPZ  এর ভেতরের পরিবেশ অনেক সুন্দর ।প্রাকৃতিক পরিবেশ মনোরম এবং চমৎকার ।ভেতরে অনেক সুন্দর গাছপালা রয়েছে ।গাছপালা গুলো সারি সারি ভাবে সাজানো আছে।


সোমবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১২

দেবিদ্বারের ইতিহাস এবং ভাষা ও সংষ্কৃতিঃ


দেবিদ্বারের ইতিহাসঃ
এই এলাকার ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায় যে দেবিদ্বারর সভ্যতা বহুপ্রাচীন। এই এলাকায় প্রাপ্ত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও বৌদ্ধ বিহারেরধ্বংসাবশেষ প্রাচীন সভ্যতার বাহক হিসেবে দেদীপ্যমান। এছাড়াও এ এলাকায় কিছুক্ষুদ্র জাতিসত্বা বসবাস করে যাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রয়েছে।সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে দেবিদ্বারর অবদানও অনস্বীকার্য। সুরসম্রাট ওস্তাদআলাউদ্দিন খান, ওস্তাদ আয়েত আলী খান, ওস্তাদ আকবর আলী খান প্রমুখ ভুবনবিখ্যাত সংগীতজ্ঞ স্মৃতি বিজড়িত দেবিদ্বার। দেবিদ্বারর ওস্তাদ আফতাবউদ্দিনখান সরোদের মত দেখতে সুর সংগ্রহ যন্ত্র উদ্ভাবন করেন। এছাড়াও তিনি মেঘডাবুর যন্ত্র নামে সুরযন্ত্রের স্রষ্টা। ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান চন্দ্র সারংএবং ওস্তাদ আয়েত আলি খান আধুনিক সরোদ উদ্ভাবন করেন। দেবিদ্বারর বাঁশের বাঁশিসমগ্র উপমহাদেশে প্রসিদ্ধ।
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান সৃষ্ট রাগ সঙ্গীত, হেমমত্ম দুর্গেশ্বরী, মেঘবাহার, প্রভাতকেলী, হেম বেহাগ, মদন মঞ্জরী রাগ এবং ওস্তাদ আয়েত আলী খানসৃষ্ট মিশ্র রাগ উপ মহাদেশের শাস্ত্রীয় গীতধারায় এখনও প্রবল প্রভাব রেখেচলেছে। ওস্তাদ আলী আকবর খান ১০টি নুতন রাগ সৃষ্টি করেন। এগুলো হলো রাগচন্দ্রনন্দন, গুরুমঞ্জরী, লাজবন্তি, মিশ্র শিবরঞ্জনী, ভুপমন্দ, মেধাবী, আলমগীরি, মলয়ালম স্মৃতি, কুশিযোগি এবং রাগ চৌরাঙ্গ কল্যাণ।

ভাষা ও সংষ্কৃতিঃ

দেবিদ্বার উপজেলার ভূ-প্রকৃতি ও ভৌগলিক অবস্থান এই উপজেলার মানুষের ভাষা ওসংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এইউপজেলাকে ঘিরে রয়েছে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, ঢাকা বিভাগ ও চট্টগ্রাম বিভাগেরঅন্যান্য উপজেলাসমূহ। এখানে ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য উপজেলারমতই, তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন কথ্য ভাষায় মহাপ্রাণধ্বনি অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ ভাষা সহজীকরণের প্রবণতা রয়েছে। দেবিদ্বাররদাউদকান্দি, তিতাস, মেঘনা, হোমনা প্রভৃতি উপউপজেলার আঞ্চলিক ভাষার সাথেসন্নিহিত ঢাকা অঞ্চলের ভাষার, চৌদ্দগ্রাম ও লাকসাম উপউপজেলার আঞ্চলিক ভাষায়নোয়াখালি এলাকার ভাষার অনেকটাই সাযুজ্য রয়েছে। মেঘনা-গোমতী নদীর গতিপ্রকৃতিএবং লালমাই পাহাড়ের পাদদেশে দেবিদ্বারর মানুষের আচার-আচরণ, খাদ্যাভ্যাস, ভাষা, সংস্কৃতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

Christening of Debidwar(দেবিদ্বার উপজেলার নামকরণ )


দেবিদ্বার থানা প্রতিষ্ঠা:

কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর থেকে ১৬টি ইউনিয়ন আলাদা করে ১৯১৭ সালের ১৫ জুলাই দেবিদ্বার থানা 
প্রতিষ্ঠা 
হয়। ঐ সালের ২১ সেপ্টেম্বর গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হওয়ার পর ১৯১৮ সালের ১ জানুয়ারী থেকে
 আনুষ্ঠানিকভাবে দেবিদ্বার থানার কার্যক্রম চালু হয়।


ভৌগলিক:

দেবিদ্বার উপজেলার অবস্থান উত্তর অক্ষাংশের ২৩°২৯' এবং ২৩°৪২' এর মধ্যে ৯০°৫৯' এবং 
৯১°০৫' দ্রাঘিমাংশের মধ্যে। এ উপজেলার উত্তরে ব্রাম্মনপাড়া ও মুরাদনগর উপজেলা, দক্ষিণাংশে 
চান্দিনা উপজেলা, পশ্চিমে মুরাদনগর উপজেলা, পূর্বে বুড়িচং ও ব্রাম্মনপাড়া উপজেলা।


দেবিদ্বার উপজেলার নামকরণ :

এ উপজেলার নামকরণ নিয়ে তিনটি ভিন্ন মত প্রচলিত আছে। সপ্তদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে অবিভক্ত 
দিনাজপুর জেলার ভাটটুরিয়ার দেবীকোটের রাজ পরিবারের ভ্রাতৃকলহে বানরাজা এ অঞ্চলে এসে 
স্থায়ীভাবে বসবাস শুরম্ন করেন। বানরাজা দেবীকোটথেকে আসায় দেবীকোটের নামানুসারে কালক্রমে 
দেবীকোট থেকে আজকের দেবিদ্বারের নামকরণ করা হয়েছে।
এক্ষেত্রে ভিন্ন কথাও রয়েছে অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমভাগে বৃটিশ শাসনামলে বৃটিশ ক্যাপ্টেন জন ডেভিড 
ত্রীপুরার চিতনা নামক স্থান থেকে একটি নৌবহর নিয়ে গোমতী নদী পথে ঢাকা যাওয়ার সময় বর্তমান 
দেবিদ্বারের ভিংলাবাড়ি নামক স্থানে বানরাজার সৈন্যদের সাথে ক্যাপ্টেন ডেভিড তার সৈন্যদের নিয়ে 
যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় এ যুদ্ধের নাম ডেভিড ওয়ার (ডেভিড যুদ্ধ) নামে পরিচিতি লাভ করে। 
পরবর্তীতে ওই নামানুসারে ডেভিড ওয়ার থেকে আজকের দেবিদ্বার নামে পরিচিতি লাভ করে।
৩য় মতাদর্শীদের মতে যতদূর জানা যায় এ উপজেলা সদরে বহু দেব-দেবীর পূজা অর্চনা হতো। 
ফলশ্রম্নতিতে এ উপজেলার নামকরণ হয় দেবিদ্বার।

শুক্রবার, ২০ জানুয়ারী, ২০১২

muradnagar Upazila(মুরাদনগর উপজেলা)


মুরাদনগর উপজেলা 339 sq কিলোমিটার  এটির পশ্চিমে nabinagar উপজেলা দক্ষিণ Debidwar, brahmanpara এবং উত্তর kasba উপজেলা পূর্ব chandina এবং debidwar , পশ্চিমে daudkandi, homnaএবং bancharampur . মুখ্য নদীর Gumti এবং Buri Nadi; jalmahal 4.

মুরাদনগর (শহর) 2 মৌজা নিয়ে গঠিত শহরের আয়তন 10,53 sq কি.মি.. 


   পুরুষ               50,29%,  
    মহিলা              49,71%;

জনসংখ্যার ঘনত্ব:

 কি.মি. প্রতি 1740. শহরের মানুষের মধ্যে সাক্ষরতার হার 34,9%.

মুরাদনগর থানা 1858 সালে প্রতিষ্ঠিত।এটি উপজেলাতে 1983 সালে পরিণত হয়েছেউপজেলার 21 টি ইউনিয়ন পরিষদ, 154 মৌজা এবং 301 টি গ্রাম নিয়ে গঠিত.
ঐতিহাসিক ঘটনা:

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের গ্রাম দৌলতপুর গ্রামে বিবাহ করেন।
 জনসংখ্যা:

জনসংখ্যা 417204; পুরুষ 50,50%, মহিলা 49,50% মুসলিম 90,6%, হিন্দু 9,39% এবং অন্যান্য 0.01%

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান:

মসজিদ 280, মন্দির 46, কবর 8, স্থান তীর্থযাত্রা 1; Bhutail Sarkarbari মসজিদ, Sonakandha Pirbari মসজিদ, Kashimpur Pirbari মসজিদ, Muradnagar মসজিদ, Nabipur মন্দির, Sreekail Kalibari এবং Ramchandrapur Kalibari.

সাক্ষরতা:

 গড় সাক্ষরতা 30,6% পুরুষ 38% এবং মহিলা 23,2%. 

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:

          কলেজ                                  17,
     স্কুল                    80
     মাদ্রাসা                                   49
     সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়          149
     অ সরকারী স্কুলের                      40

Bangra উচ্চ বিদ্যালয় (1887), Ramchandrapur উচ্চ বিদ্যালয় (1918
সালের), Sreekail কলেজ (1942): শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সুপরিচিত.

সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান:

     গ্রামীণ ক্লাব                     40,
     প্রেস ক্লাব                        2
     পাবলিক লাইব্রেরি       1 
,         যাদুঘর                          1
    সিনেমা হল                         5
,       খেলার মাঠ                       32

স্থানীয়ভাবে প্রকাশিত সংবাদপত্র সাময়িকী মাসিক:

Bihanga এবং Muradnagar.

 পেসাঃ

       কৃষি                    44,14%
       বানিজ্য                 12.3%,
       সেবা                    7,68%,
       পরিবহন         1,97%,
       পটকার         2,21%,
       কৃষি শ্রমিক            16,89%
        অকৃষি                3,07%
              মাছধরা                 1,58%
       মাছধরা                 1,58%
       অন্যদের               10,16%.
জমিঃ

        পতিত জমি             198,70 হেক্টর
        একক ফসল                        23,83%, 
        ডবল ফসল             63,88% 
        ত্রিগুণ ফসলের জমি             12,29% 
        সেচের                            9117,36 হেক্টর
               আবাদি জমি           28621,28 হেক্টর জমি

কৃষকরার মধ্যে 
         ভূমিহীন 35%
               , 30% ছোট
               , 25% মধ্যম এবং 
                 10% ধনী

মাথা প্রতি আবাদি জমি হেক্টর 0.07.

জমির মূল্য

   প্রথম গ্রেড জমির বাজার মূল্য 7500 টাকা 0.01 হেক্টর প্রতি.
প্রধান শস্য

     ধান, গম, আলু, তিসি, তিল, লঙ্কা, পেঁয়াজ এবং ডাল.

বিলুপ্ত বা প্রায় বিলুপ্ত ফসল পাট.

মুখ্য ফল

আম, পনস, কলা এবং কালো বেরি.
কমিউনিকেশন সুবিধা রাস্তা:

 পাকা 66 কি.মি. রাস্তা কাদা 12 কিমি.
পরম্পরাগত পরিবহন পালকি (প্রায় বিলুপ্ত).

Manufactories বিড়ি কারখানা 4, চাল কল 7, বরফ কারখানা 4

কুটির শিল্প 1200 , স্বর্ণকার 96, কামার 70, কুমার 80 এবং 300 দরজীগিরি.

Hats, bazars এবং fairs hats এবং bazars মোট সংখ্যা 80, অধিকাংশ hats সুপরিচিত এবং bazars হয় Ramchandrapur, Companiganj, Hatkhola, Pipdia হ্যাট. Ramchandrapur বাজার একটি উইলিয়াম হান্টার এর বঙ্গ

প্রধান রপ্তানি ধান এবং সরিষা.ঃ

খনিজ সম্পদ Bakharabad গ্যাস ফিল্ড (বৃহত্তম বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডের একটি) এই উপজেলার Sreekail অবস্থিত.

স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

 উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স 1, উপগ্রহ ক্লিনিকে 5 পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র 9.


 muradnagar উপজেলা339 sq কিলোমিটার .  এটির পশ্চিমে nabinagar উপজেলা দক্ষিণ Debidwar, brahmanpara এবং উত্তর kasba উপজেলা পূর্ব chandina এবং debidwar , পশ্চিমে daudkandi, homnaএবং bancharampur . মুখ্য নদীর Gumti এবং Buri Nadi; jalmahal 4.


Muradnagar (শহর) 2 মৌজা নিয়ে গঠিত শহরের আয়তন 10,53 sq কি.মি.. 

   পুরুষ               50,29%,  
    মহিলা              49,71%;
জনসংখ্যার ঘনত্ব কি.মি. প্রতি 1740. শহরের মানুষের মধ্যে সাক্ষরতার হার 34,9%.